সম্পাদকীয়: রাস্ট্র আবেগ/আস্ফালন/তাফালিং-র স্হান নয়, হয় বন্ধ করুন-না হয় বিপদ আসন্ন -ম,ম,বাসেত

  • আপলোড টাইম : ০১:৪৮ পিএম, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৫

সম্পাদকীয়:

রাস্ট্র আবেগ/আস্ফালন/তাফালিং-র স্হান নয়,

হয় বন্ধ করুন-না হয় বিপদ আসন্ন

-ম,ম,বাসেত

রাস্ট্র ও সরকারের মধ্যে বিরাট প্রার্থক্য রয়েছে।সহজ ও বোধগম্য ভাষায় গনতন্ত্রের অর্থ হচ্ছে-মেজরিটির শাসন।দেশের জনসংখ্যা-১৭ কোটি। ভোটার সংখ্যা-১১কোটি।তথ্য প্রমান বলছে- এবার ৮০% জেলায় তেমন কোন বিক্ষোভ হয়নি।এবারের গনঅভ্যুথ্থানে কত পারসেন্ট লোক/ভোটার অংশ নিয়েছে এবং গনঅভ্যুথ্থানে সর্ব শক্তি নিয়োগ করে নেতৃত্বদানকারী দল কত পাসেন্ট ভোটারের প্রতিনিধিত্ব করে?১৯৭১ সালে এক সাগর রক্তের বিানিময়ে”ইসলামিক রিপাবলিক”অফ পাকিস্তান-র কবর রচনা করে “পিপলস রিপাবলিক”অফ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি ৫৩ বছর পরে ধরম ভিত্তিক বাংলাদেশে রুপান্তরিত করার জন্যে?

রাস্ট্রের মিশন,ভিশন,গোল- নির্বাচিত জনপ্রনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত “গনপরিষদ”দ্বারা প্রনীত ও অনুমোদীত সংবিধানে সংজ্ঞায়িত ছিল ও আছে-যে সংবিধানকে বলা হয় বাঙ্গালী জাতির জন্ম সনদ।। ৫৩ বছরে দেশ অনেক এগিয়েছে। রাজনীতিবিদদের সফলতা যেমন আছে ব্যরথতাও তাদের কম নয়।দেশ হয়তো কাংখিত লক্ষে পৌছাতে পারেনি। এই ব্যরথতা আমাদের সবার।আমরা হয়তো যোগ্য দল ও নেতা নিরবাচিত করতে পারিনি-পারার জন্যে এগুতে হবে।

,বাংলাদেশ নামক ”রাস্ট্রকে” নিয়ে আমরা আর কোন কথা শুনতে চাইনা-অনেক হয়েছে।।

এক মেয়াদে( ৫ বছরে) যতবার ইচ্ছা ততবার সরকারের পরিবরতন ঘটানো যায় এবং সরকারের যত ইচ্ছা তত সংস্কার করুন-সাংবিধানিক,আইনগত ও গনতান্ত্রিক প্রত্রিুয়ায়-আপত্তি নেই।

রাস্ট্র, জাতিস্বত্তা ও তার সংবিধান- মীমাংসিত চ্যাপ্টার। প্লিজ -জাতির ধৈরযচ্যুতি ঘটাবেন না জাতিকে দিশাহারা করবেন না। please, think positive and do positive।বিপ্লব/গনঅভ্যুথ্থান এবং যুদ্ধ এক বিষয় নয়।বিপ্লব বা গনঅভ্যুথ্থানের মাধ্যমে সরকারের পরিবরতন/পতন ঘটানো যায়-রাস্ট্রের নয়। সরকার ্আসবে /যাবে-রাস্ট্র চিরন্তন।জনগন কাউকে রাস্ট্রে হাত দিতে দেবে না কখনো।।

রাস্ট্র ও সরকার এক নয়্। রাস্ট্রের তিনটি বিভাগের একটি সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ন্যায়সঙ্গত-রাস্ট্রের বিরুদ্ধের ক্ষোভ অন্যায়। মেজরিটি প্রমান করেই সংস্কার করতে হবে ও সরকার চালাতে হবে-অন্যথা বিপদ আসন্ন- বিদায় নিতে হবে এবং এটাই হয় গনতান্ত্রিক নীতি নীতি অনুযায়ী। রাস্ট্রীয় কাঠামো আবেগ/আস্ফালন/তাফালিংয়ের স্হান নয়।যথা সময়ে ন্টেশনে উপন্হিত হতে না পারলে ট্রেন মিস করতে হয়।

-ম,,ম,বাসেত

সম্পাদক

বাঙ্গালীর খবর ডট কম

**জীবন নামের রেল গাড়ীটা পায়না খুজে স্টেশন:

*https://www.youtube.com/watch?v=RGvom1TRCTc

( লিংক-ইউটিউব-র সৌজন্যে)

সোস্যাল মিডিয়াতে নিউজটি শেয়ার করুন

আরও পড়ুন
© All rights reserved © 2025. Bangalir Khobor
Developed by Tiger Infotech